Top পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Secrets

গাছের বৃদ্ধির যেকোনো অবস্থাতেই এ রোগ হতে পারে। মাটির ঠিক উপরে গাছের কাণ্ডে লালচে বাদামি দাগ পড়ে। ধীরে ধীরে এই দাগ বিস্তার লাভ করে। বেশি হলে শিকড়েও ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত অংশ আস্তে আস্তে শুকিয়ে যায় ফলে গাছ দুর্বল হয়। ফলন কম হয়, কখনো কখনো গাছ মরেও যেতে পারে।

২)তার উপরে একমুঠো নুড়ি পাথর দিতে হবে।

শাকসবজির : বেগুন, টমেটো, ঢেঁড়স, চুকুর, ক্যাপসিকাম, শিম, বরবটি, শসা, করলা, লাউ, ধুন্দল, বারোমাসী সজিনা, লালশাক, ডাঁটাশাক, পুঁইশাক, কলমিশাক, ব্রোকলি, মুলা।

গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের খাদ্য তালিকা সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হয়। এই সময় মায়েদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার জাতীয় খাদ্য রাখতে হয় বেশি করে। যেমন ড্রাগনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ। ফাইবার গর্ভবর্তী মায়ের হজমে সহায়তা করে থাকে। আর কার্বোহাইড্রেট সহ আরো যে সকল খনিজ পদার্থ রয়েছে, সেগুলো বাচ্চার গ্রোথ বৃদ্ধি করতে হবে সুস্থ্য-সবল রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। তাই গর্ভবর্তী মায়েদের এই সময়ে ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

এক শৌখিন ফলচাষি বাণিজ্যিকভাবে এ দেশে প্রায় ১০ একর জমিতে ড্রাগন ফন্সুটের চাষ করে হইচই ফেলে দিয়েছেন। ঢাকার সাভারে আশুলিয়ার মরিচাকাটা গ্রামে রুম্পা চক্রবর্তী ড্রাগন ফ্রুটের সাড়ে ষোলো হাজার গাছ লাগিয়ে ইতোমধ্যেই সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেসব গাছ ফলবতী হয়ে উঠেছে। এ বছরই তিনি প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার ফল পাওয়ার আশা করছেন। তিনি বলেন, যেসব দেশ ড্রাগন ফলের দেশ হিসেবে পরিচিত, সেই থাইল্যান্ডেও গাছ পূর্ণ ফলবান হতে প্রায় তিন বছর লাগে। বাংলাদেশে তিনি ২০০৯ সালে থাইল্যান্ড থেকে ড্রাগন ফন্সুটের চারা এনে লাগান। সেসব গাছে মাত্র এক বছরের মধ্যে ফল ধরতে দেখে তিনি নিজেও বেশ অবাক। তাই তিনি রফতানিযোগ্য এ ফলের ভবিষ্যৎ বাণিজ্যিক সম্ভাবনা নিয়ে বেশ আশাবাদী। দেশে এখন এই ফলের চারাও পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রুট জার্ম প্লাজম সেন্টারে। সাভারের জিরানীতেও বানিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এই ফল। এল আর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী লুৎফর রহমান গড়ে তুলেছেন এই বাগান।

সুস্বাদু ব্ল্যাকবেরি গাছের পরিচর্য়া

ন্যাস্টারশিয়াম ফুল গাছের যত্ন এবং বীজ থেকে চারা তৈরীর প্রদ্ধতি

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

আপনার ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করতে পারেন মাটির টবে বা ড্রামে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ২০ ইঞ্চি আকারের ড্রাম বেছে নেন। কারণ এই আকারের ড্রামে চারা ভালোভাবে শিকর ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলন অনেক ভালো হবে।

তরমুজের ভিতরটা কী দিয়ে লাল করা হয় জানেন?

অ্যাকুরিয়ামে অক্সিজেন সরবারহের পাশাপাশি বিল্ডিংয়ের সৌন্দর্য বর্ধনে ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম

ড্রাগন গাছের জন্য দিনে কত ঘন্টা সূর্যের আলা প্রয়োজন?

ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা get more info এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।

একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিবারের সুস্থ পরিবেশ ও নিরাপদ চাহিদামতো প্রতিদিনের তাজা খাবার। এক তথ্য মতে যাদের ছাদ বাগান আছে তাদের পরিবারে শান্তি, যাদের নেই তাদের তুলনায় বেশি। আসুন আমরা যার যতটুকু সুবিধা আছে তথায় ভালোবাসার পরশে পরিচর্যায় প্রতি ছাদ বাগানকে সুন্দর সফলভাবে গড়ে তুলি ও তা থেকে নির্মল সুফল আহরণ করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *